The chasing should be like this, but celebration is odd. Remember, Cricket is a game of gentlemen.

-

Bangladesh vs Srilanka Match at NIDAHAS Series.Image Source: Google 
 
Yes, Bangladesh won the match and will play with India on the final. It's undoubtedly a big achievement for Bangladesh in the T20 platform. 12 runs out of 6 balls at 7 wickets was a really hard moment for Bangladesh. Then chaos on the field added extra pressure to all supporters.
At the end of the day, THE CHASING IS EXTRAORDINARY... All cricket-loving people got astonished. Even I still remember the face of Lee at the commentator box. So, I wish Bangladesh will win in the final.

Nagin Dance Celebration after winning the match Image Source: Google

The celebration is odd. After winning the celebration is popular and funny in Caribbean cricket. Most of the time they did some dance moves from their culture. But in Asian cricket, after winning celebration is the symbol of REVENGE. Now in international cricket, NAGIN DANCE is so popular. From, 2016 BPL it started from Bangladesh. Then this dance move is now a symbol of REVENGE. Bangladesh and Srilanka used this move back to back in some matches. This type of thing also happened before from other Asian countries as well. A field is a platform to show our manners. We have to be respectful to other/other nations/people/cultures etc. Let them do whatever they want, but we should respectful to others. That is the actual manner. We supporters also support the odd moves in social media. I think this is completely the wrong approach.

Winning Moment Image Source: Google

Cricket is a game of gentlemen. At least cricket is far better than football because chaos is common in football and almost absent in cricket. I salute Sakib that he complained against the decision of umpire in-game, but give up the decision was too wrong. If we left the game than what will happen then...!! Almost 2.5 minutes of chaos was in the field. All were blaming each other. Ok, these things happened before in history. The concern is we also believe that Cricket is a game of gentlemen. So, the gentlemen never get odd and hyper in the field. The odd celebrations destroy respect for others. Maybe Sakib will disqualify for the next match, and the chance is very high. Whatever happens, we should remain calm and quiet and hopeful.
The sky is the limit, we always know and I hope that one day Bangladesh will chase that limit in Cricket. I think everyone should be hopeful like that. Maybe this write up disappoints some people, but think different.

Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

"আমি বাঁচার জন্য খাই, খাওয়ার জন্য বাঁচি না"

-
Image
Originally Posted: May 26, 2020. Added to Blog in August.  আমি রান্না করা খারাবের ছবি (বিশেষ দিনের বা বিশেষ খাবারের) ফেসবুকে দেয়া থেকে সরে এসেছি অনেক আগেই। কেন? আমি একজন নামকরা প্রবীণ অভিনেতার সাক্ষাৎকার দেখছিলাম। তিনি এদেশীয় নন। তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো - - আপনার প্রিয় খাবার কি? - নেই। - নেই মানে? - নেই মানে, আমার পছন্দের কোন খাবার নেই। কিছু খাবার আমরা হয়ত বারবার খাই। সেটা পরিস্থিতি আর খাদ্যাভ্যাসের উপর নির্ভর করে। তার মানে এই নয় যে, সেগুল পছন্দের খাবার। আমি বাঁচার জন্য খাই, খাওয়ার জন্য বাঁচি না। কারন আমাকে পরিবার থেকে শেখানো হয়েছে, তুমি যে খাবার পাচ্ছো, সেটা তোমার জন্য আশীর্বাদ। তোমার বয়সী অনেকে খাবারই পায় না। না খেয়ে মারা যায়। তাই খাবার যেহেতু তোমাকে বাঁচিয়ে রাখবে, তাই সকল আশীর্বাদকে গ্রহন করো। কোন আশীর্বাদকে দূরে ঠেলে দিও না। খাবার আমাদের সত্যিই এখন বাঁচিয়ে রাখছে। কিন্তু এই দুঃসময়ে, যাদের কোনদিন খাবারের অভাব ছিল না তারাও এখন অভাবগ্রস্থ। ভালো আর বিশেষ খাবার খাওয়া তো কল্পনা। আবার, একটি খবরে দেখলাম, ঘূর্ণিঝড় বিধ্বস্ত এলাকায় একটি পরিবার রান্না করতে পারেনি কারন, ঘর-চুলা কিছুই নেই, পা...
Read more

চেষ্টা আর সহযোগিতা একে অন্যের পরিপূরক

-
নতুন বছরে শুভেচ্ছা জানানো একধরনের সৌহার্দ্যপূর্ণ রীতি হলেও এর গ্রহনযোগ্যতা আসলে কতটুকু সেটা নিয়ে আসলেই আমার সন্দেহ আছে। পৃথিবীতে প্রতিবছর এই সময়টায় শুভ জিনিসের কামনা করা হলেও বছর শেষে দেখা যায়, তিক্ততা বছর পরিবর্তনের সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। মানুষ বলে, যায় দিন ভালো, আসে দিন খারাপ। তাই এই সন্দেহ আরকি! তারপরও মানুষ আশায় বাঁচে। আশাই জীবন। যা হোক একটা কিছু বলতে ইচ্ছে করছে। সবাই তো কত আশা করে, আমার একটি আশা একটু ভিন্নরকম। আমরা অনেকেই এটি এড়িয়ে চলে যাই। এটা হয়ত আমাদের জীবনটা শুভ ও সুন্দর করতেও পারে।   আমি মনে করি চেষ্টা আর সহযোগিতা একে অন্যের পরিপূরক। এটা আবার কি? বলছি। আমরা যা করি, আমরা যা মানি তার সবকিছুতেই আমরা অন্যের চেয়ে আলাদা বললেও আমরা আসলে অন্যেরটা অনুকরণের চেষ্টা করি। যেমন, কেউ অভিনেতা উত্তমকুমার হতে চান, বা কেউ লিঙ্কিন পার্ক এর মত মানুষকে মাতাতে চান। সবাই এরকম কিছু না কিছু হতে চান। এখানে দোষের কিছু নাই। কারন এটি তার অনুপ্রেরণার জায়গা। তাই চেষ্টাটা শুরু হয়। এটা ভালো। বলে রাখা ভালো যে সবাইকে এক মাপকাঠিতে একি জিনিস বিচার করে মাপা যায় না। যেমন, ১ কেজিতে ৭-৮ আপেল পা...
Read more

"মানুষ কয়েকশো বছরের মহামারীর ধরন থেকেও শিক্ষা লাভ করতে পারেনি"

-
Image
Image Source: Google News প্রথমেই তাদের প্রতি সম্মান জানালেও সেটা হয়ত খুব কমই হবে যারা নিজেদের মূল্যবান জীবনকে বিবেচনায় না নিয়ে এই কঠিন সময়ে মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন । আমি বিশ্বাস করি, তারা আমাদের (বা আমার) চাইতে কয়েক হাজার গুন মহৎ। তারা আছে বলেই মনুষ্যত্ব এখনো আছে। প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা একসময় ২০ হাজার থেকে ৬০ হাজারে থাকলেও এখন প্রায় এর সংখ্যা ২ লক্ষ এসে পৌঁছেছে। কারন, এর ধরনই হল ছড়িয়ে পড়া। এরই মাঝে প্রশ্ন উঠেছে জাতি হিসাবে আমরা কতটুকু সচেতন? যদিও সবাই বলছে আমরা সচেতন নই, তার প্রমানও রয়েছে এই হিসেবে যে ছুটি পাওয়ার পরই আমরা পর্যটন এলাকায় ঘুরতে গিয়েছি, আবার সেটি বন্ধ হলে যে যার এলাকায় চলে যাওয়ার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়েছি। এতে প্রচণ্ড লোক সমাগম হয়েছে আবার একই সাথে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার সম্ভবনাও কয়েকগুন বেড়ে গেছে, এবং বেড়েছে। এখানে সঠিক কতজন আক্রান্ত হয়েছেন তার সঠিক নিরূপণ করা না গেলেও, সমগ্র পৃথিবীতে আক্রান্তের সংখ্যা ২ কোটি পেরিয়ে গেছে। দক্ষিণ এশিয়ার মানুষ এই সংখ্যার বাইরে নয়। দক্ষিণ এশিয়ার মানুষ তাদের সংস্কৃতি গড়ে তুলেছে ধর্মকে কেন্দ্র করে। মানুষ এখানে অনেকটাই আবেগপ্রবন। সমাজের তাৎক্ষনিক য...
Read more