Posts

"Understanding Teens Online Awareness and Knowledge Regarding Cyber-security in Bangladesh"

Image
Teens during Discussion  “ I read the word ‘cybersecurity’ on the news. I do not know the details. I know about online bullying by the way. Anyone can bully you via the internet or online by using your sensitive information. ” A heavy teen (boy) user from a higher-income family in Bangladesh expressed his voice regarding asking him about cybersecurity. He knows only about the term ‘cyberbullying’ from any of his courses in school. When online security incidents are a common concern in the 21st century, lack of knowledge on cybersecurity might come up with the biggest threat for heavy teen users globally, specifically technologically backward countries like Bangladesh. Access to technology is divided between socioeconomic status in Bangladesh. Here, teens from higher-income families have frequent access to smart gadgets and the internet whereas teens from middle-income and lower-income families have very little or limited access to technology usage and smart devices. We have met (throug

"মানুষ কয়েকশো বছরের মহামারীর ধরন থেকেও শিক্ষা লাভ করতে পারেনি"

Image
Image Source: Google News প্রথমেই তাদের প্রতি সম্মান জানালেও সেটা হয়ত খুব কমই হবে যারা নিজেদের মূল্যবান জীবনকে বিবেচনায় না নিয়ে এই কঠিন সময়ে মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন । আমি বিশ্বাস করি, তারা আমাদের (বা আমার) চাইতে কয়েক হাজার গুন মহৎ। তারা আছে বলেই মনুষ্যত্ব এখনো আছে। প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা একসময় ২০ হাজার থেকে ৬০ হাজারে থাকলেও এখন প্রায় এর সংখ্যা ২ লক্ষ এসে পৌঁছেছে। কারন, এর ধরনই হল ছড়িয়ে পড়া। এরই মাঝে প্রশ্ন উঠেছে জাতি হিসাবে আমরা কতটুকু সচেতন? যদিও সবাই বলছে আমরা সচেতন নই, তার প্রমানও রয়েছে এই হিসেবে যে ছুটি পাওয়ার পরই আমরা পর্যটন এলাকায় ঘুরতে গিয়েছি, আবার সেটি বন্ধ হলে যে যার এলাকায় চলে যাওয়ার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়েছি। এতে প্রচণ্ড লোক সমাগম হয়েছে আবার একই সাথে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার সম্ভবনাও কয়েকগুন বেড়ে গেছে, এবং বেড়েছে। এখানে সঠিক কতজন আক্রান্ত হয়েছেন তার সঠিক নিরূপণ করা না গেলেও, সমগ্র পৃথিবীতে আক্রান্তের সংখ্যা ২ কোটি পেরিয়ে গেছে। দক্ষিণ এশিয়ার মানুষ এই সংখ্যার বাইরে নয়। দক্ষিণ এশিয়ার মানুষ তাদের সংস্কৃতি গড়ে তুলেছে ধর্মকে কেন্দ্র করে। মানুষ এখানে অনেকটাই আবেগপ্রবন। সমাজের তাৎক্ষনিক য

"আমি বাঁচার জন্য খাই, খাওয়ার জন্য বাঁচি না"

Image
Originally Posted: May 26, 2020. Added to Blog in August.  আমি রান্না করা খারাবের ছবি (বিশেষ দিনের বা বিশেষ খাবারের) ফেসবুকে দেয়া থেকে সরে এসেছি অনেক আগেই। কেন? আমি একজন নামকরা প্রবীণ অভিনেতার সাক্ষাৎকার দেখছিলাম। তিনি এদেশীয় নন। তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো - - আপনার প্রিয় খাবার কি? - নেই। - নেই মানে? - নেই মানে, আমার পছন্দের কোন খাবার নেই। কিছু খাবার আমরা হয়ত বারবার খাই। সেটা পরিস্থিতি আর খাদ্যাভ্যাসের উপর নির্ভর করে। তার মানে এই নয় যে, সেগুল পছন্দের খাবার। আমি বাঁচার জন্য খাই, খাওয়ার জন্য বাঁচি না। কারন আমাকে পরিবার থেকে শেখানো হয়েছে, তুমি যে খাবার পাচ্ছো, সেটা তোমার জন্য আশীর্বাদ। তোমার বয়সী অনেকে খাবারই পায় না। না খেয়ে মারা যায়। তাই খাবার যেহেতু তোমাকে বাঁচিয়ে রাখবে, তাই সকল আশীর্বাদকে গ্রহন করো। কোন আশীর্বাদকে দূরে ঠেলে দিও না। খাবার আমাদের সত্যিই এখন বাঁচিয়ে রাখছে। কিন্তু এই দুঃসময়ে, যাদের কোনদিন খাবারের অভাব ছিল না তারাও এখন অভাবগ্রস্থ। ভালো আর বিশেষ খাবার খাওয়া তো কল্পনা। আবার, একটি খবরে দেখলাম, ঘূর্ণিঝড় বিধ্বস্ত এলাকায় একটি পরিবার রান্না করতে পারেনি কারন, ঘর-চুলা কিছুই নেই, পানির

"আপনার কত সৌভাগ্য, ২১ বছরে কত দেশ ঘুরছেন।"

Image
এ কবার অধ্যাপক আবু সাঈদ বলেছিলেন তিনি প্রবাসী বাংলাদেশী শ্রমিকদের বেশি সম্মান করেন, বিদেশে স্থায়ীভাবে বসবাসকারী বাংলাদেশীদের থেকে। তিনি এখানে তাদেরও যোগ করেছেন যারা পড়তে গিয়ে আর ফিরে আসেননি, বরং পরিবারসহ চলে গিয়েছেন। তার এই বক্তব্যের পর তিনি প্রচুর সমালোচনার ভাগীদার হয়েছেন, এবং তাকে বদ্ধ উম্মাদ বলতেও আমাদের শিক্ষিত শ্রেণীর গায়ে লাগেনি। মে মাসের ১ তারিখ থেকে ১০ তারিখ পর্যন্ত প্রবাসী শ্রমিকরা বাংলাদেশে ৫,২০২ কোটি টাকা পাঠিয়েছেন। এ ধারা চলতে থাকলে এই মাস শেষে এর পরিমান দাঁড়াবে ২ ০,০০০ কোটি টাকা। একটা দেশের অর্থনীতি সচল রাখার জন্য এই পরিমান টাকা আসলেই দরকার। বাংলাদেশের অর্থনীতি দাঁড়িয়ে আছে তিনটি জিনিসের উপর। প্রবাসীদের বৈদেশিক অর্থ, কৃষি এবং রপ্তানিযোগ্য তৈরি পোশাক। এই তিনটির মধ্যে একটি যদি ভেঙ্গে যায়, বাংলাদেশের অর্থনীতির সচল চাকা অচল হয়ে যাবে। ভেবে দেখুন, এই ৩ খাতে যারা কাজ করে যাচ্ছেন, তারা হচ্ছে সবচেয়ে অবহেলিত শ্রেণী। তাদের কাজ দাসপ্রথার মত। অথচ বাংলাদেশ বাঁচিয়ে রাখার জন্য তাদের নিরন্তর প্রচেস্তার বিন্দু মাত্র সম্মান নেই। বরং বাঁচার জন্য এবং বাঁচাবার জন্য সাগর পাড়ি দিতে গিয়ে ৩

Do You Smoke?

Image
Image Source: Google I faced a different experience today while returning to the hotel. I was on the connecting bridge over River Clyde between SEC and Science Museum. 5 kids were standing with their cycles. Their age may be between 10-15, with 2 Girls and 3 boys. A boy just fell down from his cycle and was bleeding a few, but he was fine with it. Everyone was laughing at him.. I asked him: - What Happened to your knee? - I just fell down there. - It hurts, right? - Yeah. - Take care. Then I walked again. Then I noticed they started to ride again and were making fun of each other. They were coming towards the SEC center; all were nicely passed, and the elder girl kept her hand on my shoulder to get my attention, and she was cycling very fast. Near Armadillo Audi, the five kids stopped before me, and the elder girl somehow fell down there. The injured kid said HI ! to me. I had a chocolate bar in my pocket and said: - Do you love chocolate? - Yesssssss... (Everyone) - I ha

আমাদের সমস্যাটা কোথায়? আমরা কি আসলেই তামাশার জাতি? এই বাংলাদেশে কি আসলেই কিছু হবে না?

আপনি যখন ভাববেন, এই দেশে আসলে কিছু হবে না, তখন শুধু আপনার মাধ্যমে যে এখানে কিছু হবে না সেটা নিশ্চিত। আপনিও হতাশ আবার আপনার কথা শুনে আরেকজনও হতাশ হয়ে যাচ্ছে। আমরা কি আসলেই তামাশার জাতি? এই প্রশ্নের উত্তর দেয়ার আগে বুঝতে হবে আমাদের সমস্যাটা কোথায়? সমস্যা আমাদের মানসিকতায় আর মানবিকতায়। আমদের মানসিকতা দিনদিন হীন হয়ে পড়ছে (পূর্বে এমন ছিল না)। তার পেছনের মূল কারন হল লোভ আর দাম্ভিকতার উচ্চাশা। সমাজ ব্যবস্থায় সামর্থ্য মানুষকে দাম্ভিক করে তোলে, আর পৃথিবীময় এই চিত্র একই। একটি উদাহরণ দিয়ে বলি, একটি গ্রামে শুধু দুটো পরিবারে মনমালিন্য, কিন্তু কোন ঝগড়া নেই। হঠাৎ, সামর্থ্যবান পরিবারটি দাম্ভিক হয়ে হীন মানসিকতার পরিচয় দিল। অপর পরিবারের রাস্তা আটকানোর জন্য নিজের জমির উপর উঁচু প্রাচীর তুলে দিল। ফলে শুধু ওই পরিবার নয়, তার পেছনে যতগুলো বাড়ি ছিল সবাই চলাচলের পথ হারাল। আবার প্রাচীর উঁচু হওয়ায় অসংখ্য মানুষ নদীর হাওয়া থেকে বঞ্চিত হল। ফলাফল হল দুর্বিষহ গরম এবং চলাচল বন্ধ। অথচ সেই দাম্ভিক পরিবারটির কেউই গ্রামে থাকেন না। এতে কি বা লাভ হল? ক্ষতি ছাড়া কিছুই হল না। এরকম অনেক ঘটনা আছে। আমরা চাই নিজেকে দাম্

চেষ্টা আর সহযোগিতা একে অন্যের পরিপূরক

নতুন বছরে শুভেচ্ছা জানানো একধরনের সৌহার্দ্যপূর্ণ রীতি হলেও এর গ্রহনযোগ্যতা আসলে কতটুকু সেটা নিয়ে আসলেই আমার সন্দেহ আছে। পৃথিবীতে প্রতিবছর এই সময়টায় শুভ জিনিসের কামনা করা হলেও বছর শেষে দেখা যায়, তিক্ততা বছর পরিবর্তনের সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। মানুষ বলে, যায় দিন ভালো, আসে দিন খারাপ। তাই এই সন্দেহ আরকি! তারপরও মানুষ আশায় বাঁচে। আশাই জীবন। যা হোক একটা কিছু বলতে ইচ্ছে করছে। সবাই তো কত আশা করে, আমার একটি আশা একটু ভিন্নরকম। আমরা অনেকেই এটি এড়িয়ে চলে যাই। এটা হয়ত আমাদের জীবনটা শুভ ও সুন্দর করতেও পারে।   আমি মনে করি চেষ্টা আর সহযোগিতা একে অন্যের পরিপূরক। এটা আবার কি? বলছি। আমরা যা করি, আমরা যা মানি তার সবকিছুতেই আমরা অন্যের চেয়ে আলাদা বললেও আমরা আসলে অন্যেরটা অনুকরণের চেষ্টা করি। যেমন, কেউ অভিনেতা উত্তমকুমার হতে চান, বা কেউ লিঙ্কিন পার্ক এর মত মানুষকে মাতাতে চান। সবাই এরকম কিছু না কিছু হতে চান। এখানে দোষের কিছু নাই। কারন এটি তার অনুপ্রেরণার জায়গা। তাই চেষ্টাটা শুরু হয়। এটা ভালো। বলে রাখা ভালো যে সবাইকে এক মাপকাঠিতে একি জিনিস বিচার করে মাপা যায় না। যেমন, ১ কেজিতে ৭-৮ আপেল পাওয়া